রসুনের খুব গুরুত্বপূর্ণ ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

(রসুন খাওয়ার বা রসুনের উপকারিতা)

রসুন হল পিঁয়াজ জাতীয় এক ধরনের ঝাঁঝালো সবজি, সবজি হলেও রান্নার মশলা ও ভেষজ ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে অনেক আগে থেকেই। রসুন আমাদের দৈনন্দিন খাবারের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি একটি সপুষ্পক একবীজপত্রী লিলি শ্রেণীর বহুবর্ষজীবী গুল্ম। এটার বৈজ্ঞানিক নাম ‘অ্যালিয়াম স্যাটিভাম’

রসুনকে পুষ্টির পাওয়ার হাউজও বলা হয়। এই ভেষজ সবজিটি, নিম্ন রক্তচাপ থেকে শুরু করে সাধারণ সর্দি-কাশিতেও ঘরোয়া প্রতিষেধক হিসেবে খুব ভালো কাজ করে। এটি পেটের চর্বি ঝরাতেও খুব ভালো কাজ করে। এগুলো ছাড়াও রসুনের অন্যান্য আরো অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। যেমন:

রসুন খাওয়ার উপকারিতা

1.রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে

শরীরকে সুস্থ রাখতে শারীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা খুবই জরুরি একটি বিষয়। আর রসুন শারীরিক এই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খুব ভালো কাজ করে। পাশাপাশি, রক্ত পরিষ্কার করতে এবং সর্দি, কাসি, ফ্লু ইত্যাদি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

নিয়মিত রসুন খাইলে শরীরের শক্তি বাড়ে এবং হজমক্রিয়ার উন্নতি ঘটে। গবেষণায় দেখা গেছে, রসুনের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণ অনেকটা ওষুধের মতোই কাজ করে। ফলে খুব সহজেই রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

এছাড়াও, রসুনে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যেটা শ্বাস-প্রশ্বাস ও ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বিশেষ উপকারী। শীতকালে জ্বর, ঠান্ডা ও গলা ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে রসুন।

2.যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে রসুনের উপকারিতা

বিভিন্ন সময়ে বা বিভিন্ন কারণে, পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের যৌনক্ষমতা কমে যেতে পারে। এই সমস্যা সমাধানে রসুন খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কারণ পুরুষের যৌন ক্ষমতার মূল উৎস হচ্ছে রক্তের সাবলীল গতি। আর খালি পেটে রসুন খাইলে একজন পুরুষ বা মহিলার রক্তের এই সাবলীল গতি ঠিক থাকে।

এছাড়া, রসুনের মধ্যে অ্যালিসিন নামক এক ধরনের কার্যকরী উপাদান রয়েছে, এই উপাদানটি যৌন অঙ্গে রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ফলে, যৌন কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি, ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের মত রোগের চিকিৎসায় খুবই কার্যকরী। আবার, যৌনমিলনের অসাবধানতার কারণে যেসব রোগ হয়, যেমন: ট্রিকোমোনিয়াসিসের হাত থেকে রক্ষা করতেও সাহায্য করে রসুন।

3.হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখতে সাহায্য করে

যেসব রোগীরা হার্টের বিভিন্ন রকম ছোট ছোট সমস্যায় ভুগছেন, যেমন: সিঁড়ি বেয়ে উঠতে কষ্ট হওয়া, বুকের বাম পাশটাই মাঝে মাঝে ব্যথা হওয়া ইত্যাদি তাদের জন্য রসুন খুবই উপকারী একটি খাবার। কারণ, রসুনে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-ভাইরাল ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য হৃদরোগের সুস্থতায় খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

রসুন শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতেও বেশ ভালো কাজ করে। এছাড়াও রসুনের মধ্যে বিভিন্ন প্রদাহ-বিরোধী উপাদান রয়েছে, যেগুলোও হৃদপিন্ডের বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। যেহেতু রসুন শরীরের খারাপ কোলেস্টোরেল কমায়, তাই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও কমে।

4.উচ্চ রক্তচাপ কমাতে বেশ কার্যকরী

একজন মানুষের স্বাভাবিক রক্তচাপ থাকে সিস্টোলিক ১২০ এবং ডায়াস্টোলিক ৮০। কোনো ব্যক্তির রক্তচাপ যখন নিয়মিত এই স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকে, তখন তাকে উচ্চ রক্তচাপ বলে। যখন কোন ব্যক্তির শরীরে এলডিএলের সংখ্যা বেড়ে যায়, তখন এই উচ্চরক্তচাপ হয়ে থাকে।

আর এই উচ্চ রক্তচাপ কমাতে রসুন খুবই কার্যকরী একটি খাবার। কারণ, রসুনের মধ্যে অ্যালিসিন নামক একটি উপাদান থাকে, এই উপাদানটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতে খুবই কার্যকরী।

এছাড়া রসুনের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রক্ত পরিশুদ্ধ রাখতে সাহায্য করে। একইভাবে রক্তে যে শর্করা থাকে সেটা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে রসুন। পাশাপাশি, নিম্ন রক্তচাপের ক্ষেত্রেও এটা বেশ কার্যকরী।

5.ফুসফুসের সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে

আমরা সবাই জানি, ফুসফুস আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। বুকের বাম দিকে রয়েছে হৃৎপিণ্ড। আর হৃৎপিণ্ডের দুইপাশ জুড়েই রয়েছে এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটি “ফুসফুস”। ফুসফুসের কাজ হলো শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে জীবাণুমুক্ত বায়ু হৃৎপিণ্ডে পৌঁছে দেওয়া।

আর, হৃৎপিণ্ডের কাজ হলো এই জীবাণুমুক্ত বায়ুর সাথে অক্সিজেন যুক্ত করে সারা দেহে পৌঁছে দেওয়া। আর রসুনের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য শ্বাস-প্রশ্বাস ও ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

এছাড়া, ফুসফুস বিভিন্ন কারণে সংক্রমণীত হতে পারে। যেমন: ঠান্ডা লাগা, অ্যালার্জির সমস্যা ইত্যাদি। আর, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক থেকে দুই কোয়া রসুন খাইলে ফুসফুসের এইসব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এছাড়া, শীতকালে জ্বর, ঠান্ডা ও গলা ব্যথা সারাতেও খুবই কার্যকরী একটি খাবার রসুন।

6.ত্বকের যত্নে খুবই উপকারী

বিউটি প্রোডাক্ট হিসেবেও রসুন খুব উপকারী। কারণ, এটাতে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি এজিং উপাদান রয়েছে। প্রতিদিন ১ থেকে ২ কোয়া রসুন খালি পেটে খেলে ত্বক ভালো থাকে, পাশাপাশি ত্বকে বার্ধ্যকের ছাপ পড়ে না, চেহারায় কোনো দাগ থাকলে তাও কমে যায়।

এছাড়া, শীতের সময় ত্বক ও চুল হয়ে পড়ে রুক্ষ-শুষ্ক। আর রসুনে থাকা বিভিন্ন পুষ্টিগুণ ভেতর থেকে ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

আবার, রসুনের বিভিন্ন ফেসপ্যাকও ব্যবহার করতে পারেন যেমন: রসুনের সাথে সামান্য হলুদ এবং মধু মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারেন এতে ব্রণ, ফুসকুড়ি, দাগ এবং যাবতীয় ত্বকের সমস্যার সমাধান হয়। এছাড়াও রসুন, খোস-পাঁচড়া,দাদ ও বিভিন্ন ধরণের চর্মরোগ থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।

7.হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে

একটা সময় পর নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলেরই হাড়ের শক্তি কমে যায়। বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। এক্ষেত্রে, প্রতিদিন ২ গ্রাম করে রসুন খেলে নারীদের শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রায় ভারসাম্য থাকে, আবার, যাঁদের কম থাকে, তাঁদেরও কিছুটা বাড়ে।

ফলে হাড়সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা কমাতে শুরু করে। এমনকি, যেসব নারীদের মেনোপোজ হয়ে গেছে, তাঁদেরও নিয়মিত রসুন খেলে অনেক উপকার হয়।

আবার, বয়স বাড়ার সাথে সাথে অস্টিওপরোসিসের মত রোগের ঝুঁকিও বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, বিশেষ করে মহিলাদের মাঝে। ডক্টর পিটারসেন বলছেন, এমন অনেক প্রমাণ পাওয়া গেছে যে, নিয়মিত রসুন খাইলে এই ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

8.ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে

ক্যান্সার বর্তমান বিশ্বের সবথেকে ভয়ঙ্কর এবং মরণ ব্যাধি হিসেবে পরিচিত। আর বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, রসুন এই মরণ ব্যাধি ক্যান্সার প্রতিরোধ করতেও সক্ষম। প্রস্টেট, খাদ্যনালী এবং কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে বেশ কার্যকরী রশুন। এছাড়াও, ব্রেস্ট ক্যান্সার সৃষ্টির জন্য দায়ী স্তনে সিস্ট এবং টিউমার বিকাশের সম্ভাবনাকেও দূর করতে সাহায্য করে রসুন।

রসুনের মধ্যে অ্যালিসিন নামক এক ধরনের উপাদান থাকে। এই উপাদানটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, পাশাপাশি ক্যান্সার প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে। কারণ অ্যালিসিন এসিড শরীরে ক্যান্সারের কোষকে বাসা বাঁধতে বাধা দেয়।

তবে আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে, রান্নার পর রসুনের এই অ্যালিসিন এসিড নষ্ট হয়ে যায়। তাই ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে অবশ্যই কাঁচা রসুন খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।

9.ওজন কমাতে সাহায্য করে

বর্তমান সময় অতিরিক্ত ওজন একটি কমন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর চর্বি যদি পেটে হয় তাহলে তো কথাই নেই। কারণ ওজন অনেক কষ্টে কমানো গেলেও, পেটের চর্বি কমানো যথেষ্ট কঠিন একটি কাজ।

আর এই অসাধ্য সাধন করতে প্রচেষ্টা এবং কঠোর পরিশ্রম দুটোই খুব জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খাবার এবং ব্যায়াম উভয়ই খুব গুরুত্বপূর্ণ। আর চর্বি পোড়াতে রসুন খুবই কার্যকরী একটি খাবার।

আবার, জার্নাল অব নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি গবেষণা পত্রে বলা এই একই কথা বলা হয়েছে, রসুন চর্বি পোড়ানোর ক্ষেত্রে বিশেষ কার্যকরী একটি খাবার। কারণ, রসুনের মধ্যে ভিটামিন সি, ম্যাংগানিজ, বি৬, ফাইবার এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে প্রচুর পরিমাণে।

এই উপাদানগুলো শরীরের ক্যালরি কমাতে বিশেষভাবে কার্যকরী। এছাড়া, ২০১১ সালে প্রকাশিত পুষ্টিবিষয়ক একটি জার্নালে উল্লেখ করা হয়, নারীদের ওজন কমাতে রসুনের ভূমিকা অনেক।

10.অন্যান্য উপকারিতা

উপরোক্ত উপকারিতা ছাড়াও রসুন খাওয়ার বা রসুনের আরো অন্যান্য অনেক উপকারিতা রয়েছে। যেমন:

  • যকৃত ও মূত্রাশয়ের কাজকে আরো বেশি সহজ করতে সাহায্য করে রসুন। আবার, বদহজম সহ পেটের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কার্যকারী ভূমিকা রয়েছে রসুনের।
  • কাঁচা রসুনে সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি6, পটাসিয়াম এবং কপার সহ বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান রয়েছে। যেগুলো জ্ঞানীয় ক্রিয়াকলাপের জন্য খুব ভালো কাজ করে: ভিটামিন বি6 এবং ম্যাগনেসিয়াম এই দুই উপাদানই মেজাজ ঠিক রাখা সহ মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো।
  • একটি গবেষণায় দেখা গেছে, রসুন লিভারকে কিছু বিষাক্ত পদার্থ থেকে রক্ষা করতে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এটি যেকোন মানুষের শরীরকে আরও কার্যকরভাবে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। যেটার কারণে সমগ্র শরীর উপকৃত হয়।
  • এছাড়া, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই কোয়া রসুন খাইলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়।

সাবধানতা

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি, রসুনের উপকারিতা অনেক। তারপরও, দিনে এক থেকে দুই কোয়ার বেশি কাঁচা রসুন খাওয়া কোনভাবেই উচিত নয়। মাত্রা অতিরিক্ত রসুন খেলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ সহ বমিভাবও হতে পারে। এছাড়াও-

  • যারা এলার্জিজনিত সমস্যায় ভুগছেন তাদের রসুন না খাওয়াই ভালো।
  • গর্ভবতী মায়েদের জন্য রসুন কোনভাবেই খাওয়া নিরাপদ নয়। গর্ভাবস্থায় রসুন খেলে প্রসব বেদনা বাড়তে পারে।
  • যেসব মা তার শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন, তাদের কাচা রসুন খাওয়া উচিত নয়। এতে দুধের স্বাদ বদলে যেতে পারে।
  • অতিরিক্ত রসুন খেলে রক্তচাপ বা প্রেসার কমে যেতে পারে। ফলে, শারীরিক দুর্বলতা মাথা ঘোরা বা বমি বমি ভাব হতে পারে।
  • অতিরিক্ত রসুন খাওয়ার ফলে ডায়রিয়া বা ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হতে পারে। কারণ, রসুনে সালফার নামক একটি উপাদান রয়েছে, যেটা পেটে গ্যাস তৈরি করে।
  • যাদের অলরেডি হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে তাদের রসুন খাওয়ার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নেওয়াই ভালো।

তাই মাত্রা অতিরিক্ত রসুন খাওয়া থেকে সব সময় বিরত থাকুন। অথবা আপনার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে তারপরে রসুন খাওয়া শুরু করুন।

সামারি

রসুন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য নিঃসন্দেহে খুবই উপকারী একটি খাবার। এক কথায়, রসুনকে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিকও বলা হয়ে থাকে। এছাড়া, রসুনে প্রচুর পরিমাণের প্রোটিন, ফাইবার, ফ্যাট, ময়শ্চার, মিনারেল ও কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। তাই আপনিও আজ থেকে প্রতিদিন সকালবেলা খালি পেটে এক থেকে দুই কোয়া রসুন খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।

Leave a Comment