অ্যাপেল সিডার ভিনেগারের গুরুত্বপূর্ণ ৯টি উপকারিতা

(অ্যাপেল সিডার ভিনেগারের স্বাস্থ্য উপকারিতা)

আপেল সিডার ভিনেগার বা সিডার ভিনেগার ভেজানো আপেলের রস থেকে তৈরি এক ধরনের পানীয়। এটা স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। কারণ, আপেলের তৈরি ভিনেগার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী একটি উপাদান। আপেল সিডার ভিনেগার খুব পুষ্টিকর একটি পানীয়। এর উপাদানগুলো ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টেরল জাতীয় সব ধরণের রোগকে নিয়ন্ত্রণ করত সাহায্য করে।

এটি চুলের জন্যও খুব উপকারী। এটি অনেক ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এছাড়াও, অ্যাপেল সিডার ভিনেগারের অ্যান্টি-ক্যান্সার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সহনীয় মাত্রার অম্লমিশ্রণ এবং শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান থাকার কারণে দিন দিন বাড়ছে এই এসিভির ব্যবহার।

তাই আজ আমরা অ্যাপেল সিডার ভিনেগারের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে শুরু করা যাক-

1-রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে

আমরা জানি, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের একমাত্র উপায় হলো ‘ব্লাড সুগার’ বা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা। যখন রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি হয়ে যায়, তখন রক্তনালী, স্নায়ু এবং বিভিন্ন অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে।

আর, বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খাইলে শরীরের ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। ফলে, স্বাভাবিকভাবেই রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যায়। তবে মনে রাখতে হবে, এই উপকারটি পেতে এক মাস অনন্ত এই পানীয়টি খেতে হবে।

এছাড়াও, এটি শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা এবং উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে। এখন প্রশ্ন হল: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কীভাবে পান করতে হবে এই ভিনিগার? এক্ষেত্রে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ২৫০ এমএল পানিতে মাত্র ২ টেবিল চামচ ভিনিগার মিশিয়ে পান করতে পারেন।

2-ওজন‌ কমাতে অনেক উপকারী

অতিরিক্ত ওজন শরীরের জন্য মোটেও ভালো নয়। এতে যেমন নানা রোগব্যাধি শরীরে এসে বাসা বাধে, তেমনি দৈনন্দিন কাজকর্ম করার স্পা বা ক্ষমতাটাও কমে যায়। তাই আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাটা খুবই জরুরি একটি বিষয়। আর ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে বা সরাসরি ওজন কমাতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার।

কারণ, এই পানীয়টিতে শরীরের জন্য উপকারী বিভিন্ন উপাদান রয়েছে। এছাড়া এমন কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো খুদা কমাতে সাহায্য করে। এইজন্য বারবার খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়, ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে শুরু করে।

একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ১২ সপ্তাহ ধরে দিনে শুধুমাত্র ১ চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খাওয়া একদল মেদবহুল লোকের গড়ে ১.২ কেজি ওজন কমিয়েছে। আপনি যখন এটার পরিমাণটা একটু বাড়াবেন, মানে ২ চামচ খাবেন তখন এটা গড়ে ১.৯ কেজি কমাবে। তবে শুধুমাত্র অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খেয়েই শরীরের সমস্ত মেদ কমানোর কথা চিন্তা করাটা একটা বোকামি।

3-হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে

সাধারণত হৃদসংবহন তন্ত্র, মস্তিষ্ক, বৃক্ক ও প্রান্তিক ধমনী সম্পর্কিত রোগকে হৃদ রোগ বলা হয়ে থাকে। হৃদরোগের বিভিন্ন কারণের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ, অ্যাথেরোসক্লোরোসিস, হৃৎপিন্ডের গঠনগত ও শারীরবৃত্তিক পরিবর্তন ইত্যাদি অনেকাংশে দায়ী।

এটা যেকোন স্বাস্থ্যবান ব্যক্তির ক্ষেত্রেও ঘটতে পারে। আর এই হার্ট ভালো রাখতে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার দারুণ উপকারী। নিয়মিত অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার পান করলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরের মাত্রা যেমন কমতে শুরু করে, একইভাবে রক্তচাপ এবং ট্রাইগ্লিসারাইডও নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

ফলে স্বাভাবিকভাবেই হার্টের কোন ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা প্রায় থাকে না বললেই চলে। তাই, যাদের পরিবারে হার্টের রোগের ইতিহাস রয়েছে, তারা নিয়মিত এই পানীয়টি নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় পান করতে পারেন।

4-মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে

মুখের মধ্যে যখন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার মাত্রা বেড়ে যায়, তখনই মূলত মুখ থেকে দুর্গন্ধ বের হতে শুরু করে। আর এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহার করতে পারেন। নিয়মিত এক গ্লাস পানিতে পরিমাণ মতো ভিনিগার মিশিয়ে গার্গেল করলে মুখের ক্ষতিকর জীবাণু মরে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মুখ থেকে দুর্গন্ধ‌ কোমে যায়।

এছাড়াও, গরমের দিনে আর্ম পিট এবং পায়ের মোজা থেকে এক ধরনের অস্বস্তিকর গন্ধে বের হয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য, গোসলের পরে এসিভি ও পানি মিশ্রণ করে আলতো করে বগলে এবং পায়ে মেখে নিন। এটাতে ব্যাকটেরিয়া তো মরবেই পাশাপাশি, ঘামের গন্ধও চলে যাবে।

আবার, সামান্য কুসুম গরম পানিতে পরিমাণ মতো অ্যাপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে পায়ে মালিশ করলে জীবানু তো ধ্বংস হবেই পাশাপাশি, পায়ের কালো দাগও দূর হবে।

5-দাঁতের সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে

ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে আমরা প্রচুর পরিমাণে টাকা এবং সময় দুটোই ব্যয় করে থাকি। কিন্তু দাঁতের সৌন্দর্য নিয়ে খুব বেশি মাথা ব্যাথা নেই। কিন্তু দাঁতের যত্ন নেওয়াটাও অনেক জরুরী। আর দাঁতের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার খুব ভালো কাজ করে।

এখন প্রশ্ন হলো: অ্যাপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে কিভাবে দাঁতের যত্ন নিতে পারি?

প্রথমে, এক কাপ পানিতে হাফ চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার দিন তারপর এটা খুব ভালোভাবে মিশিয়ে গার্গেল করূন। তারপর ভালো করে দাঁত ব্রাশ করে নিন। এটা নিয়মিত করলে দাঁতের হলুদ ভাব কেটে যাবে। পাশাপাশি দাঁত হবে শক্ত মজবুত এবং ঝকঝকে পরিষ্কার।

6-রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে

গরমের দিনে চেহারায় রোদে পোড়া কালচে ছোপ ছোপ এক ধরনের দাগ দেখা যায়। আর চেহারার এই কালচে দাগ কমাতে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার বেশ উপকারী। প্রথমে, এক কাপ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার, এক কাপ পরিমাণ গোলাপ জল, সাথে এক কাপ পরিমাণ পরিষ্কার পানি খুব ভালোভাবে মিক্স করে নিন। এরপর এই মিশ্রণটি ফ্রিজে রেখে দিন।

এরপর যখনই আপনি বাইরে থেকে আসবেন তখনই মুখ, গলা, হাত এবং পায়ে ভালো ভাবে মেখে এক মিনিট বাতাসে শুকিয়ে নেবেন। এরপর নরম কাপড়ের সাহায্যে আলতো করে ঘষে পরিষ্কার করে নিবেন। এটা আপনার রোদে পোড়া কালো দাগ দূর করতে দারুন ভাবে সাহায্য করবে।

এছাড়াও, এটি ব্রণের জন্যও ভালো কার্যকরী। কারণ, এটির খুব দ্রুত ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে ব্রণের জীবাণু ধ্বংস করার মত ক্ষমতা রয়েছে। তাই আপনি যদি ব্রণের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে, একটি কটন বার্ড অ্যাপল সিডার ভিনেগার ও পানির মিশ্রণে ডুবিয়ে নিন, তারপর সরাসরি আপনার মুখের ব্রণের ওপরে ও আশপাশে চেপে ধরুন।

এভাবে সকাল বিকেল দুবার যত্ন নিন। এটা ব্রণের জীবাণু পুরোপুরি‌ মেরে ফেলবে পাশাপাশি, দাগও পড়বে না।

7-ত্বকের যত্নে অ্যাপেল সিডার ভিনেগারের উপকারিতা

সাধারণত প্রত্যেকটা মানুষের ত্বকে একধরনের অ্যাসিডের প্রলেপ থাকে, আর এই এসিডিটি ক্ষতিকর জীবাণুকে ত্বকে প্রবেশ করতে বাধা দেয়। কিন্তু যখন আমরা আমাদের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহার করতে শুরু করি, তখন ত্বকে এই অ্যাসিডির পরিমাণ কমতে শুরু করে।

ফলে, ত্বকে জীবাণু প্রবেশে আর কোনো বাধা থাকেনা। এভাবেই এক সময় আমাদের ত্বকে ব্রণ ও রেসের জন্ম হয়। আর অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ত্বকে‌ এই উপকারী অ্যাসিডের পরিমাণ ঠিক রাখতে সাহায্য করে পাশাপাশি, পিএইচ ব্যালান্স করে এবং জীবাণু প্রতিরোধ করে।

এছাড়াও সারাদিন ধুলাবালিতে অথবা মেকআপ তোলার পর আমাদের মুখের লোমকূপগুলোর বন্ধ হয়ে যায়, ফলে ত্বকে পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেন প্রবেশ করতে পারে না। এইজন্য গোসলের পানিতে সামান্য পরিমাণ এসিভি মিক্স করে নিয়ে গোসল করতে পারেন। এতে আপনার সারা শরীরের লোমকূপ গুলো থেকে ত্বকে অক্সিজেন প্রবেশ করার সুযোগ পাবে।

আবার এক চামচ পরিষ্কার পানি এক চামচ গোলাপ জল এক চামচ এসিভি ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে মুখে ঘষে ঘষে মাখুন। কিছুক্ষণ রাখার পর ভালো করে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটা আপনার লোমকূপের ময়লা অপসারণ করতে সাহায্য করবে।

8-চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে

বর্তমান সময় চুল পড়া যেন একটি কমন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এই চুল পড়া প্রতিরোধ করতে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার বেশ কার্যকরী। চুল পড়া কমাতে এক টেবিল চামচ এসিভির সঙ্গে সমপরিমাণ অ্যালোভেরা এবং পানি ভালোভাবে মিক্স করে নিন, এবার মাথার ত্বকে খুব ভালোভাবে লাগিয়ে নিন।

তারপর কিছুক্ষণ শুকাতে সময় দিন এবং ধুয়ে ফেলুন। এই হেয়ার প্যাকটি সপ্তাহে দুই তিনবার ব্যবহার করতে পারেন। আবার, চুলে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা পেতে, শ্যাম্পু করার পর এক মগ পানিতে এক টেবিল চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে ভালোভাবে চুল ধুয়ে নিন।

এটা চুলে জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার করবে এবং প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে। আবার, দুই টেবিল চামচ উষ্ণ গরম নারিকেল তেলের সাথে এক টেবিল চামচ এসিভি ভালোভাবে মিশিয়ে চুলে লাগাতে পারেন। এটা মাথার উকুন দূর করতে বেশ কার্যকরী।

এছাড়া, ছত্রাক ও খুশকি কমাতে আধা কাপ অ্যাপল সিডার ভিনেগার, এক কাপ টক দই এবং এক কাপ পানি খুব ভালো করে পেস্ট তৈরি করে নিন। তারপর, চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত ভালোভাবে লাগিয়ে চুল আঁচড়ে নিন। এবার ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন, তারপর দিয়ে ফেলুন।

9-উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে

হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে রক্ত প্রবাহের চাপ যখন অনেক বেশি থাকে তখন তাকে হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ বলে। এই উচ্চ রক্তচাপ প্রায় একটি স্থায়ী রোগ হিসেবে বিবেচিত। এই রোগের জন্য চিকিৎসা, প্রতিরোধ এবং সচেতনতা তিনটাই খুব জরুরী। তা- না হলে বিভিন্ন শারীরিক জটিলতাসহ, হঠাৎ করে মৃত্যুরও হতে পারে।

আর অ্যাপেল সিডার ভিনেগারে অ্যাসিটিক অ্যাসিড নামক একটি সক্রিয় উপাদান রয়েছে। এই অ্যাসিটিক অ্যাসিড উচ্চ রক্তচাপ কমাতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। এই অ্যাসিটিক অ্যাসিটি মূলত আপেল থেঁতো করে ব্যাকটেরিয়াসহ গ্যাঁজানোর ফলে, ফ্রুট সুগার গুলো এসিটিক এসিডে রূপান্তরিত হয়।

এছাড়াও, রক্তচাপ এইচডিএল ও এলডিএল কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের ওপর নির্ভর করে। অধিক মাত্রার এলডিএল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের সাথে কম মাত্রার এইচডিএল অধিক রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

এইচডিএল যখন থাকে না এলডিএল তখন অক্সিডাইজড হয়ে প্লেক হিসেবে রক্তবাহী নালিতে জমা হয়। প্লেক রক্ত চলাচলে বাধা দেয়। আর এই অ্যাপেল সিডার ভিনেগার লিপিড প্রোফাইলের উন্নতিতে সাহায্য করে।

অ্যাপেল সিডার ভিনেগারের উপকারিতা

সাবধানতা

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি এই বিশেষ ধরনের পানীয়টি পান করলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক উপকার পাওয়া যায়। কিন্তু আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে, এটার কিছু সাইড ইফেক্টও আছে।

যেমন: এটা বেশি খাইলে দাঁত, ইসোফেগাস এবং স্টমাক লাইনিং-এর মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। একই সাথে ডায়রিয়া, বদহজম সহ হাড়ের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।

তাই আপনার চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করেই কতটুকু অ্যাপেল সিডার ভিনেগার আপনার শরীরের জন্য উপকারী এটা নির্ধারণ করুন। এবং নির্দিষ্ট পরিমাণ খাওয়া শুরু করূন। আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে, অ্যাপেল সিডার ভিনেগারের উপকারিতা অনেক। কিন্তু, অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

সিডার ভিনেগারের উপকারিতা

সামারি

ভিনেগার বা সিরকা এখন শুধুই রান্না বা আচারের উপকরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের কাছে এটার গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে ত্বক ও চুলে লাগাতে এবং ওজন কমাতে সরাসরি সাদা ভিনেগার পান না করে বেছে নিতে হবে অ্যাপল সিডার ভিনেগার বা এসিভি।

সহনীয় মাত্রার অম্লমিশ্রণ এবং শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান থাকার কারণে দিন দিন বাড়ছে এসিভির ব্যবহার। তবে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

Leave a Comment